Please give your mobile number and system will send a OTP SMS to that number.
Please give your email address and system will send a OTP email to that email address .
Please give your mobile number and system will send a SMS to that number.
If you have no account, Please create account
Please give your mobile number and system will send a OTP SMS to that number.
Please give your email address and system will send a OTP email to that email address .
Please give your mobile number and system will send a SMS to that number.
If you have no account, Please create account
লেখক : মুহাম্মদ ইলিয়াস কাঞ্চন
ক্যাটাগরি : বিষয় > আত্মউন্নয়ন ও মোটিভেশন
বইয়ের মূলকথা
যুগ পেরিয়েছে, শতাব্দী পেরিয়েছে, পেরিয়েছে মহাকাল; কারেন্সির ভাষা হয়ে উঠেছে সফলতার ভাষা, ক্যারিয়ারের ভাষা। আর এই কারেন্সির কাছে মানুষ ভুলে গেছে তার লাইফের আল্টিমেট কারেন্সির কথা। কারেন্সি দিয়ে মানুষ কিনতে চেয়েছে সব। কিন্তু সুখ? যার জন্য তার এতোকিছু, সেই সুখটাই রয়ে গেছে অধরা। অ্যারিস্টটল যাকে মানব জীবনের আসল অস্তিত্ব বলেছিলেন, সেই সুখ, হ্যাপিনেস নামক অনুভূতুটি মানুষ সোনার হরিণের মতো খুঁজে ফিরছে কেবল। না পেয়ে সফলতার শীর্ষে পৌঁছে, সবচেয়ে বেশি ধনী হয়ে, সে ঘোষণা করেছে—”মানি কান্ট বাই হ্যাপিনেস!” কারেন্সি দিয়ে সে সব কিনতে পারেনি, কিন্তু আল্টিমেট কারেন্সি যে সুখ, সেটা আর্ন করলে মানুষ কিনতে পারতো সব। আর মানবজীবনের সেই আল্টিমেট কারেন্সিকে আর্ন করা এবং সুখ অর্জনের সায়েন্টিফিক স্কিলগুলোকে যুগান্তকারী মডেলের মাধ্যমে রপ্ত করার উপায় হলো “সুখের সমীকরণ” বইটি।”এই জীবনের সবচেয়ে সুন্দর জিনিসগুলোকে দেখাও যায় না, স্পর্শও করা যায় না, এগুলো অবশ্যই হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়।” হেলেন কেলারের এই কথা আপনার জীবনে বাস্তবতা পাক “সুখের সমীকরণ’ বইটির মাধ্যমে। পুরো বইয়ের কথাগুলো হৃদয় দিয়ে অনুভব করে শুরু হোক আপনার সুখময় জীবনের শান্তিময় যাত্রা।
মানুষের একদা বেচেঁ থাকার লড়াই একসময় রূপ নেয় সুখী হওয়ার জার্নিতে। তৈরি হয়েছে আইন-কানুন, সমাজ, রাষ্ট্র, সভ্যতা, বসতি আর বিশাল বিশাল সব নির্মাণ । তবু সে সুখ খুঁজে পায়নি। তারপর শুরু হয়েছে যুদ্ধ জাতিতে-জাতিতে, গোত্রে-গোত্রে, দেশে-দেশে, ভাইয়ে-ভাইয়ে আত্মীয়ে-আত্মীয়ে। সে তারপরও সুখ খুঁজে পায়নি। সুখের খোঁজে কী করেনি সে। তারপর শুরু হলো বিনিময় প্রথা। কিছুর বিনিময়ে অন্য কিছু দেওয়া-নেওয়া। তবুও তার আত্মতুষ্টি আসেনি। এরপর এলো কারেন্সির যুগ। জাতি, কাল, পাত্রকে পেরিয়ে কারেন্সির রূপ বদলেছে, বদলেছে তার ভাষা আর অর্থ কিন্তু কারেন্সির ধারণা থেকে গেছে একই রকম। তারপর সেই কারেন্সি আর্ন করাই হয়ে উঠেছে তার মুখ্য উদ্দেশ্য। যুগ পেরিয়েছে, শতাব্দী পেরিয়েছে, পেরিয়েছে মহাকাল; কারেন্সির ভাষা হয়ে উঠেছে সফলতার ভাষা, ক্যারিয়ারের ভাষা। আর এই কারেন্সির কাছে মানুষ ভুলে গেছে তার লাইফের আল্টিমেট কারেন্সির কথা। কারেন্সি দিয়ে মানুষ কিনতে চেয়েছে সব। কিন্তু সুখ যার জন্য তার এতকিছু, সেই সুখটাই রয়ে গেছে অধরা। অ্যারিস্টটল যাকে মানব জীবনের আসল অস্তিত্ব বলেছিলেন, সেই সুখ হ্যাপিনেস নামক অনুভূতিটি মানুষ সোনার হরিণের মতো খুঁজে ফিরছে কেবল। না পেয়ে সফলতার শীর্ষে পৌঁছে, সবচেয়ে বেশি ধনী হয়ে, সে ঘোষণা করেছে—”মানি কান্ট বাই হ্যাপিনেস!” কারেন্সি দিয়ে সে সব কিনতে পারেনি, কিন্তু আল্টিমেট কারেন্সি যে সুখ সেটা আর্ন করলে মানুষ কিনতে পারত সব।