Please give your mobile number and system will send a OTP SMS to that number.
Please give your email address and system will send a OTP email to that email address .
Please give your mobile number and system will send a SMS to that number.
If you have no account, Please create account
Please give your mobile number and system will send a OTP SMS to that number.
Please give your email address and system will send a OTP email to that email address .
Please give your mobile number and system will send a SMS to that number.
If you have no account, Please create account
লেখক : মির্যা ইয়াওয়ার বেইগ
ক্যাটাগরি : বিষয় > বিয়ে ও দাম্পত্য জীবন
জীবনসঙ্গীর কাছে নিজের গুরুত্ব বজায় রাখতে হলে পরস্পরকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করুন এবং তা নিয়মিত প্রকাশও করুন। ভালো কাজে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগিতা করুন। শুধু তার মুখে একটুখানি হাসির ঝলক দেখার জন্য কিছু করুন। শুধু আপনারা দুজনে বুঝবেন এমন একটি ভাষা তৈরি করুন। আমরা আমাদের রুমের টেবিলে একটা নোটবুক রেখে দিতাম। আমরা আমাদের পরস্পরের পছন্দের বিষয়গুলো, অনুভূতিগুলো, বলতে-চাওয়া কথাগুলো সেখানে লিখে রাখতাম। কথাগুলো আমরা সামনা-সামনি বলতে পারতাম না—ব্যাপারটা এমন নয়; কিন্তু অনেক সময় যে কথা মুখে বলা যায় না তা সহজে লিখে প্রকাশ করা যায়। একে অন্যকে ফুল আর চকোলেট উপহার দিন। মনে রাখবেন, পুরুষরাও কিন্তু ফুল পছন্দ করে। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, আপনার সঙ্গীর সবকিছুতেই প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। হজম করতে কষ্ট হলে দশটা লম্বা দম নিন। এরপর ভুলে যান। প্রতিক্রিয়া শুধু প্রতিক্রিয়ারই জন্ম দেবে। অবশেষে সেটা চলে যাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
জীবনসঙ্গীর কাছে নিজের গুরুত্ব ধরে রাখার জন্য কী করা যেতে পারে?
জীবনসঙ্গীর কাছে নিজের গুরুত্ব বজায় রাখতে হলে পরস্পরকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করুন এবং তা নিয়মিত প্রকাশও করুন। ভালো কাজে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগিতা করুন। শুধু তার মুখে একটুখানি হাসির ঝলক দেখার জন্য কিছু করুন। শুধু আপনারা দুজনে বুঝবেন এমন একটি ভাষা তৈরি করুন। আমরা আমাদের রুমের টেবিলে একটা নোটবুক রেখে দিতাম। আমরা আমাদের পরস্পরের পছন্দের বিষয়গুলো, অনুভূতিগুলো, বলতে-চাওয়া কথাগুলো সেখানে লিখে রাখতাম। কথাগুলো আমরা সামনা-সামনি বলতে পারতাম না—ব্যাপারটা এমন নয়; কিন্তু অনেক সময় যে কথা মুখে বলা যায় না তা সহজে লিখে প্রকাশ করা যায়। একে অন্যকে ফুল আর চকোলেট উপহার দিন। মনে রাখবেন, পুরুষরাও কিন্তু ফুল পছন্দ করে। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, আপনার সঙ্গীর সবকিছুতেই প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। হজম করতে কষ্ট হলে দশটা লম্বা দম নিন। এরপর ভুলে যান। প্রতিক্রিয়া শুধু প্রতিক্রিয়ারই জন্ম দেবে। অবশেষে সেটা চলে যাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
আমি জানি আপনি গোটা পরিবারকে বিয়ে করেননি। কিন্তু আমাদের মধ্যপ্রাচ্য ও উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিতে যৌথ পরিবার ব্যাপক প্রচলিত।
আপনি যদি জীবনের বাকি সময়টাতে স্বামী বা স্ত্রীকে সঠিক পথে রাখার যুদ্ধে ব্যতিব্যস্ত হয়ে কাটাতে না চান, তা হলে নিশ্চিত করুন, আপনি যে পথে আছেন পরিবারটিও সেই পথেই রয়েছে কি না! একই কথা প্রযোজ্য তাদের জীবনধারা, আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস—যেসব বিষয়ে তারা বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন ইত্যাদি বিষয়েও।
একদম নিজের মনমতো হতে হবে এমন কোনো কথা নেই; কিন্তু অমিল কতখানি তা খেয়াল রাখতে হবে। কেননা সেটুকু হয় আপনাকে বদলাতে হবে, অথবা মানিয়ে নিতে হবে। মনে রাখবেন, পরিবর্তন সাধন সবসময়ই কষ্টকর, তাই যত কম ভিন্নতা থাকবে আপনি তত বেশি সুখী হবেন।